Qshop App

সম্মানিত মুছাল্লি ছাহেবান!

জামাতে নামাজ শুরু হওয়ার পূর্বে, মুয়াজ্জিন ইকামত শুরু করার সময় অনেক মসজিদের ইমামগণ ঘােষণা দিয়ে থাকেন, “কাতার সােজা করুন সাথে সাথে হাজার হাজার মুসাল্লিয়ান তখনই দাড়িয়ে যান। এটা ইদানিং অসংখ্য মসজিদে রেওয়াজ বা প্রথায় পরিণত হইয়াছে। অথচ শরীয়ত মতে, হাদিস ও অসংখ্য ফেকাহের কিতাবে বর্ণিত আছে, “মুয়াজ্জিন হাইয়্যা আলাস সালাহ বলার পূর্বে ইমাম-মুছাল্লি কেহই দাড়াতে পারবেন না, দাড়ালে মাকরুহ ও খেলাপে সুন্নাত বা হাদিস বিরােধী কাজ হবে এবং মাজহাব (হানাফি) এর খেলাপ কাজ হবে। মুয়াজ্জিন যখন হাইয়্যা আলাস সালাহ বলেন তখনই দাড়াইয়া কাতার সােজা করা সুন্নাতে রাসুল (দঃ)। ইসলামী আইন শাস্ত্র তথা কুরআন, হাদিসের বিশ্লেষণের নামই ফিকাহ। আর চার মাজহাবের অসংখ্য কিতাবে নামাজ, রােজা, হজ্জ, যাকাত আদায়ের যাবতীয় পদ্ধতি নিয়ম কানুন, মাছআলা আকারে লিখা আছে। মনগড়া কোন কাজ ইসলামে নেই আর মনগড়া কাজ করার আদেশ দেওয়ার ক্ষমতাও কারও নেই, কোন আলেম বা ইমামেরও নেই। এই বিষয়ে বিস্তারিত সকল ফতোয়া ও বিশ্লেষণ সমূহ দেয়া আছে অধ্যক্ষ মুফতি আলহাজ্ব এ.টি.এম নূরউদ্দিন জংগী কর্তৃক সংকলিত “ইক্বামত বলার সময় দাঁড়ানুর সুন্নাত তরিকা” কিতাবটিতে।

“ইক্বামত বলার সময় দাঁড়ানুর সুন্নাত তরিকা” কিতাবটি পিডিএফ আকারে আপনার মোবাইল বা কম্পিউটারে পড়তে চাইলে ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করুন:

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *